SLST GEOGRAPHY PRIME ONLINE MOCK TEST: CARTOGRAPHY TECHNIQUES

Note :- ‘ভার্ষ্ট’ (Verst) হলো রাশিয়ার দৈর্ঘ্য পরিমাপক একক, 1 Verst = 1.0668 Kilometres বা 0.6629 Miles বা 3,500 Feet. ‘লি’ (Li) হলো চিনের দৈর্ঘ্য পরিমাপক একক 1 Li = 500 Meters বা 0.3106856 Miles বা 1,640 Feet এবং ‘রি’ (Ri) হলো জাপানের দৈর্ঘ্য পরিমাপক একক, 1 Ri = 3.927 Kilometres বা 2.4401247 Miles বা 12883.8582677 Feet

Note :- G Scale এর সূত্র (G = Log Ga/Ra) তে G = নির্দিষ্ট স্থানটির G Scale, Ga = পৃথিবীর ভূভাগের আয়তন এবং Ra = পর্যবেক্ষণ স্থানের আয়তন ।
প্রসঙ্গতঃ হ্যাগেট (Hagget), চোরলে (Chorley) এবং স্টুডার্ট (Stoddart) 1965 সালে G Scale এর প্রস্তাব করেন । এই স্কেল ভৌগোলিক পরিমাপের ক্ষেত্রে আদর্শ, যা পৃথিবীর সমগ্র আয়তনের স্বাপেক্ষে কোন নির্দিষ্ট এলাকার আয়তন নির্দেশে সক্ষম ।

Note :- মানচিত্রের আকার পরিবর্তনের প্রধান তিনটি পদ্ধতি রয়েছে; যথাঃ A) বর্গ পদ্ধতি (Square Method) :- এই পদ্ধতিতে আনুপাতিকহারে কোন মানচিত্রকে চারগুণ বা আটগুণ ছোট বা বড়ো করা যায় । B) মাত্রা পদ্ধতি বা যান্ত্রিক পদ্ধতি (Instrumental Method) :- এই পদ্ধতিতে মানচিত্র ছোট করার জন্য Pantograph এবং বড়ো করার জন্য Aeidograph যন্ত্র ব্যবহার করা হয় । এবং C) আলোকচিত্র পদ্ধতি বা কম্পিউটার এডিটিং (Photograph Method or Computer Editing) :- এই পদ্ধতিতে লুসিড ক্যামেরুন এবং ফটোস্ট্যাট যন্ত্রের সাহায্যে মানচিত্রের আকার পরিবর্তন করা হয় । তবে বর্তমানে কম্পিউটার এডিটিংয়ের মাধম্যে এই কাজ খুব সহজেই সঠিক ভাবে সম্পাদন করা যায় ।

Note :- ক্লাইমো গ্রাফের পূর্ণ অবয়ব বিশিষ্ট চিত্র ‘আদর্শ ব্রিটিশ শ্রেণীর জলবায়ু নির্দেশ করে । অন্যদিকে শীতল মরু অবস্থা নির্দেশিত হয় তীক্ষ আকৃতির ক্লাইমো গ্রাফ চিত্রের দ্বারা ।

Note :- সাধারণতঃ কোরোক্রোমাটিক মানচিত্রে বিভিন্ন বিষয়ের বণ্টন দেখানোর জন্য রঙ বা আভা প্রয়োগ করা হয় । এই আভা বা রঙ প্রয়োগের একটি উন্নততম পদ্ধতি হলো বেন ডে পদ্ধতি । এই পদ্ধতিতে মূলতঃ বিভন্ন রঙের Dot এর দ্বারা মানচিত্রে বিষয় উপস্থাপন করা হয় । তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে সমান্তরাল রেখা, তরঙ্গায়িত রেখা, অনিয়মিত বিষয় উপস্থাপনেও এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় । আমেরিকার বিখ্যাত প্রকাশক Benjamin Day এর পুত্র তথা চিত্রাঙ্কনবিদ Benjamin Henry Day Jr. 1879 সালে এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেন ।

Note :- মানচিত্রের উপর সব ধ্রুবক মান বিশিষ্ট স্থানগুলোকে যে রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয় তা সমমাত্রিক রেখা বা আইসোরিথম্ (Isorithm) নামে পরিচিত । এই রেখাটি বিভন্ন বিষয়ের নির্দিষ্ট ধ্রুবক মানের সংযোগ রেখা অন্যদিকে উক্ত তিনটি রেখা আবহাওয়ার বিভিন্ন অবস্থার স্থানিক সমমান অঞ্চলের সংযুক্তির রেখা ।

Note :- গ্রীড :- অভিক্ষেপের অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা এবং অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ দ্বারা সৃষ্ট বর্গ ক্ষেত্র । গ্রাটিকুল :- অভিক্ষেপের কাল্পনিক অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশগুলি যে ছোট ছোট বর্গক্ষেত্র বা গ্রীড যুক্ত ছক । মণ্ডল :- দুই অক্ষরেখার মধ্যবর্তী স্থান এবং গোর :- দুই দ্রাঘিমারেখার মধ্যবর্তী স্থান ।

Note :- যে অভিক্ষেপে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা গুলি 1 মিলিয়ন স্কেল প্রতি 1 ডিগ্রি বরাবর অঙ্কিত হয় তাকে আন্তর্জতিক অভিক্ষেপ বলে । এক্ষেত্রে অভিক্ষেপের ব্যাসার্ধ হয় 640 সেমিঃ বা ইঞ্চি । ব্যবহারিক উদ্দেশ্যের জন্য এটি সঠিক আকৃতি ও সমআয়তনিক উভয় গুণ সম্পন্ন হয় । ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে এই অভিক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ।

Note :- আফ্রিকা মহাদেশকে যেকোনো চিত্রানুপাত অভিক্ষেপে দেখানো যায়; এছাড়া সিনুসয়ডাল,মলউইড, শীর্ষদেশীয় সমআয়তনিক, শীর্ষদেশীয় সম দূরবর্তী প্রভৃতি অভিক্ষেপেও দেখানো যায় ।
অন্যদিকে এশিয়া মহাদেশ কে বোনস, শীর্ষদেশীয় সমআয়তনিক, শীর্ষদেশীয় সম দূরবর্তী প্রভৃতি অভিক্ষেপে দেখানো যায় । উঃ আমেরিকা মহাদেশকে বোনস, শীর্ষদেশীয় সমআয়তনিক, শীর্ষদেশীয় সম দূরবর্তী, সরল শাঙ্কব (1&2 Standard Parallel) প্রভৃতি অভিক্ষেপে দেখানো যায় । ইউরোপ মহাদেশকে বোনস, শীর্ষদেশীয় সমআয়তনিক, সরল শাঙ্কব (1&2 Standard Parallel) প্রভৃতি অভিক্ষেপে দেখানো যায় ।

Note :- পার্বত্যাঞ্চলের ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে সাধারণতঃ গম্বুজাকৃতি বা মোচাকৃতি পাহাড়, স্পার, শৈলশিরা, খাড়া ঢাল যুক্ত ভূমিরূপ দেখা যায় । মালভূমি অঞ্চলের ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে বদভূমি, মোনাডনক, টিলা ইত্যাদি ভূমিরূপ দেখা যায় । সমভূমি অঞ্চলের ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে মিয়েণ্ডার, অশ্বখুরাকৃতি হ্রদ, ছোট-খাট পাহাড় যুক্ত ভূমিরূপ দেখা যায় । এবং উপকূলীয় অঞ্চলের ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে হ্রদ, পুরোদেশীয় বাঁধ, ভৃগু, সৈকতভূমি ইত্যাদি ভূমিরূপ দেখা যায় ।

Note :- Pass :- পার্বত্যাঞ্চলের যে নিচু স্থান দিয়ে পর্বতের এক পার্শ্ব থেকে অন্য পার্শ্বে যাতায়ত করা যায় তাকে Pass বা গিরিপথ বলে; Saddle:- পার্বত্যাঞ্চলে দুপাশে নিচু পর্বত যুক্ত বেশ প্রসস্থ গিরিপথকে স্যাডেল বলে; Col :- পার্বত্যাঞ্চলের উঁচু গিরিপথকে কল বলে ।

Note :- ভূবৈচিত্র সূচক মানচিত্রে প্রধান তিনটিতিনটি স্তর রয়েছে ; যথাঃ A) 4 ডিগ্রি X 4 ডিগ্রি অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাগত বিস্তারে RF 1:10,00000 স্কেলে মিলিয়ন শিট মানচিত্র, B) 1 ডিগ্রি X 1 ডিগ্রি অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাগত বিস্তারে RF 1:2,50 000 স্কেলে ডিগ্রি শিট মানচিত্র এবং C) 15 মিনিট X 15 মিনিট অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাগত বিস্তারে RF 1:50,000 স্কেলে মিনিট শিট মানচিত্র । যেহেতু 73 E/3 সূচক সংখ্যা যুক্ত শিট মিনিট শিট তাই এর স্কেল হবে RF 1:50,000 (বিশদে জানুন Topic :- Interpretation of Topographical Maps এর 44 থেকে 48 নম্বর প্রশ্নোত্তরে ।)

Note :- যে নির্দিষ্ট অক্ষরেখা বরাবর শঙ্কু বা নল আকৃতির অভিক্ষেপ তল সৃজনী ভূগোলককে স্পর্শ করে তাকে প্রমাণ অক্ষরেখা বলে । এখানে Tangential Scale অনুপাত 1:1 হওয়ায় বিচ্যুতি শূন্য হয় ।

Note :- ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে প্রাপ্ত বিন্দুগুলির মান সর্বদা সমান হয় না, তাই সম হারে মানের হ্রাস বা বৃদ্ধি অনুযায়ী দুটি বিন্দুর অন্তর্বর্তী স্থানের সমমান নির্ণয়ের পদ্ধতিকে বলা হয় Interpolation System । এই পদ্ধতি অনুসারে সমোষ্ণ রেখা, সমোচ্চ রেখা, সম বর্ষণ রেখা ইত্যাদি অঙ্কন করা হয় ।

Note :- স্ফিয়ার বা আনুপাতিক গোলক চিত্র হল ত্রিমাত্রিক চিত্র ।

Note :- থিওডোলাইটের ভিতর দিয়ে স্টাফ উল্টো দেখালে নিম্ন স্টেডিয়া পাঠ বেশি হবে ।

Note :- প্রিজমেটিক কম্পাসের মাধ্যমে বদ্ধ জরিপের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান থাকলেও রেখাচিত্র অঙ্কনের সময় নির্দিষ্ট স্কেলে প্রথম বাহুর প্রথম বিন্দু এবং অন্তিম বাহুর অন্তিম বিন্দু না মিলিত হয়ে কিছুটা দূরে অবস্থান করে, এরকম স্কেল ঘটিত ভুলকে বেষ্ঠন ভুল বলে । বেষ্ঠন ভুল A) Bowditch Rule বা Compass Rule, B) Wilson Method, C) Smirnoff Method দ্বারা ঠিক করা হয় । আমেরিকান গণিতবিদ Nathaniel Bowditch 1802 সালে প্রকাশিত “The New American Practical Navigator” নামক গ্রন্থে পদ্ধতিটি উল্লেখ করেন ।

Note :- টেবিল জরিপে ভূমিরেখার প্রকৃত দৈর্ঘ্য মাপার জন্য ব্যবহার হয় শিকল বা ফিতা (Chain or Tape)। টেবিলটি নিচের মাটির সাথে সমান্তরাল হয়েছে কি না দেখতে ব্যবহার হয় স্পিরিট লেভেল (Spirit Level) । বিভিন্ন বস্তুর তির্যক অবস্থান নির্ণয়ের জন্য ব্যবহার হয় এলিডেড (Alidade) এবং চুম্বকীয় উত্তর নির্ণয়ের জন্য ব্যবহার হয় ট্রাফ কম্পাস (Trough Compass) ।

Note :- ব্যবহার অনুযায়ী শিকল (Chain)পাঁচ প্রকার যথাঃ A) Metric chains :- এই শিকলের দৈর্ঘ্য 5-30 মিটার, B) Steel band or Band chain :- এই শিকলের দৈর্ঘ্য 20 মিঃ ও 30 মিঃ, C) Gunter’s chain or surveyor’s chain :- এই শিকলের দৈর্ঘ্য 66 ফুট ও 100 লিঙ্ক যুক্ত, D) Engineer’s chain :- এই শিকলের দৈর্ঘ্য 100 ফুট ও 100 টি লিঙ্ক যুক্ত এবং E) Revenue chain :- এই শিকলের দৈর্ঘ্য 33 ফুট এবং 16 টি লিঙ্ক যুক্ত ।

Note :- Change Point যুক্ত স্টেশনের ক্ষেত্রে যন্ত্রাংশ সরানোর পূর্বে প্রাপ্ত রিডিং IS ঘরের পরিবর্তে FS ঘরে লেখা হয় এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে Change Point এ স্থাপিত স্টাফ এর রিডিং নিয়ে (যেহেতু দ্বিতীয় পর্যায়ের রিডিং নেওয়া শুরু হচ্ছে) BS ঘরে লিখতে হয় । যদি Change Point না থাকে তাহলে প্রথম স্টেশনের রিডিং BS ঘরে, সর্ব শেষ স্টেশনের রিডিং FS ঘরে এবং মাঝের স্টেশনগুলির রিডিং IS ঘরে লিখতে হয় ।

Note :- পৃথিবী পৃষ্ঠে অবস্থিত দুই বা বহু বিন্দুর অবস্থান উত্তর মেরুর পরিপ্রেক্ষিতে দ্রাঘিমা রেখার ক্ষেত্রে যে আনুভূমিক কোন উৎপন্ন করে তাকে কৌণিক মাপ (Bearing) বলে । জরিপের ক্ষেত্রে এই দ্রাঘিমা তিন প্রকার যথাঃ i. প্রকৃত দ্রাঘিমা, ii. চুম্বকীয় দ্রাঘিমা এবং iii. স্বৈছিক দ্রাঘিমা । প্রিজম্যাটিক কম্পাসে চুম্বকীয় দ্রাঘিমাকেই নির্দিষ্ট করে কোণগুলি মাপা হয় ।

Note :- গুনোত্তর গড় নির্ণয়ের সময় X সংখ্যক রাশির কেন্দ্রীয় প্রবণতা রাশিগুলির গুণফলের X তম root এর সমান হয় ।

Note :- কোন সংখ্যাতত্বকে চিত্রের সাহায্যে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে বলে পিক্টোগ্রাম (Pictogram) । এরূপ প্রতীক চিহ্নের ছবি এক একটি বিশেষ সংখ্যাসূচক মান নির্দেশ করে ।

Note :- পরিসর / 1+3.33LogN সূত্রের দ্বারা শ্রেণী ব্যবধান নির্ণয়ের সূত্র । শ্রেণী ব্যাপ্তি নির্ধারণের পর শ্রেণী ব্যবধান নির্ণয় করা হয় । (উচ্চশ্রেণী ব্যবধান + নিম্নশ্রেণী ব্যবধান)/2 সূত্র দ্বারা শ্রেণী মধ্যসীমা (Class Mark) নির্ধারণ করা হয় ।

Note :- আকাশচিত্রে কর্ষিত কৃষিজমি দেখায় ডোরাকাটা প্রকৃতির, গাছপালা বিশিষ্ট বনভূমি খসখসে প্রকৃতির, ফসলের বাগান দেখায় ছক কাটা এলাকার মতো এবং ফসলের জমি মসৃণ প্রকৃতির ।

Note :- জিওস্টেশনারী উপগ্রহের অবস্থানিক দূরত্ব পৃথিবী থেকে 36,000 কিঃমিঃ ।

Note :- মেঘাচ্ছন্নতা অনেকসময় ইমেজারি গঠনে বাধার সৃষ্টি করে, এই অসুবিধা বর্তমানে Microwave Sensor ব্যবহার করে দূর করা হয় । Optical Scanner হলো Non image farming sensor .

Note :- রাস্টার উপাদান লক্ষ লক্ষ Pixels এবং ভেক্টর ডাটার উপাদান Lines, Points ও Polygons.

Note :- Polar Zenithal Orthographic Projection একটি চিত্রানুগ অভিক্ষেপ । এই অভিক্ষেপে অক্ষরেখাগুলি বিভিন্ন ব্যাসার্ধ যুক্ত সমকেন্দ্রিক বৃত্ত আর দ্রাঘিমারেখাগুলি সরল রেখা ।

Note :- ক্রান্তীয় অঞ্চলে যখন সূর্য 30 ডিগ্রি কোণে কিরণ দেয় তখন অর্থাৎ 10-11.30 AM ও 1.30-3.30 PM এই সময়ের মধ্যে ক্রান্তীয় অঞ্চলে একটি আদর্শ দূরসংবেদন ব্যবস্থা সম্পাদন করা সম্ভব হয় ।